1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. banglarmukh71@gmail.com : admin1 :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ

জন্ম নিবন্ধনের ভোগান্তি থেকে জনগণকে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা করব-চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন

  • আপডেট করা হয়েছে শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৪৬৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রির্পোটার

কুমিল্লার জেলার বি-পাড়া উপজেলার ৭নং সাহেবাবাদ ইউনিয়নের পরিষদ নির্বাচনে নাগরিক সমাজ কর্তৃক মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ জসিম উদ্দিন নানু বলেন,জনগণ যদি আগামী ২৬ ডিসেম্বর আমাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেন-তাহলে আমি এই ইউনিয়নের জনগণের জন্য সর্বাত্মক ভাবে কাজ করে যাব। আমি ২০১১ইং সালে এই ইউনিয়নে নির্বাচন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে জনগনের জন্য কাজ করেছি। তাই জনগন আমাকে খুব ভালোবাসে। এই ইউনিয়নের জনগন আমাকে ২০১৬সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল। কিন্ত দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের অনুরোধকে সম্মান করে এবং মোস্তফা সারওয়ার খানের অনুরোধে তাকে সুযোগ দিয়ে নির্বাচনের প্রার্থী হই নি। জনগনের ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণায় এই বছর নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। আশি আশা রাখি যদি আমি নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে জন্ম নিবন্ধনের জন্য জনগণকে যে ধরনের হয়রানীর শিকার হতে হচ্ছে তা থেকে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা করব। যুব সমাজকে রক্ষার জন্য মাদক চিরতরে নির্মূল করার জন্য প্রশাসনকে সহযোগীতায় জনগণকে সাথে নিয়ে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা করব। যৌতুক ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে কার্যক্রম জোরধার করব। অসহায় ও বিধবা এবং বয়ষ্কদের জন্য যাবতীয় সুযোগ সুবিধা প্রদানের জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখব। হোল্ডিং টেক্স, ট্রেড লাইসেন্স, নাগরিক সনদ, ওয়ারিস সনদের জন্য মানুষের ভোগান্তির অবসান ঘটাবো।এলাকায়র উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন খাত হতে আগত অনুদানের সুষম বন্টন করার চেষ্টা করে প্রকৃত উপকারভোগীদের নিকট পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।
জসিম উদ্দিন নানু ৫অক্টোবর ১৯৬৮ সালে সাহেবাবাদ গ্রামের জন্ম গ্রহন করেন। ১৯৮৪ সালে জিরুইন বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৮৭ সালে সাহেবাবাদ ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাস করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ভালোবেসে ১৯৮২ সালে যৌবনের প্রথম প্রেম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাহেবাবাদ ইউনিয়ন শাখার সদস্য পদ লাভ করে রাজনৈতিক অঙ্গনে পর্দাপন করেন। ১৯৮২-৮৪ সালে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। ১৯৮৪-১৯৯০ইং পর্যন্ত বি-পাড়া উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯০-১৯৯৫ ইং পর্যন্ত বি-পাড়া উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫-২০০৫ইং পর্যন্ত বি-পাড়া উপজেলা শাখা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩-২০১৩ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ ইউনিয়ণ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪-২০২১ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯ইং থেকে বি-পাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৮৬-৮৮ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ ক্রিড়া চক্রের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৬-১৯৯৮ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ লতিফা ইসলাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪-২০২১ইং পর্যন্ত ঐতিহ্যবাহী সহেবাবাদ বাজার কমিটি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৯ থেকে সাহেবাবাদ বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত আছেন। ২০১০-২০২১ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ ডিগ্রী কলেজের পরিচালনা পর্যরে সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১২-২০১৭ইং পর্যন্ত সাহেবাবাদ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দড়িয়ারপাড় ঈদগাহ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।২০১৭ইং থেকে দড়িয়ারপাড় ঈদগাহের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৩-২০১৫ইং পর্যন্ত প্রফেসর সেকান্দর আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৭ইং হইতে সাহেবাবাদ ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে জনগনের পাশে থেকে সুখে-দুঃখে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

শেয়ার করুন

কমেন্ট করুন

আরো সংবাদ পড়ুন