স্টাফ রিপোর্টার
পটুয়াখালীর গলাচিপায় এইচএসসি পরীক্ষায় খারিজ্জমা কেন্দ্রে ছাত্র-ছাত্রীদর অনৈতিক কাজে বাধা দেয়ায় পরীক্ষা শেষে ঘন্টাখানেক দু‘জন শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাখে পরীর্ক্ষাথীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে।
অবরুদ্ধ শিক্ষকরা হলেন বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিষয়ের প্রভাষক মো: জাহিদুল ইসলাম এবং কৃষিশিক্ষা বিভাগের প্রভাষক ফয়সাল রুবায়েত।
জানা গেছে, গলাচিপা উপজেলার খারিজ্জমা কলেজ কেন্দ্রে খারিজ্জমা ইসাহাক মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভেন্যুতে তিনটি বিষয়ে পদাথবিজ্ঞান (১৭৪), যুক্তিবিদ্যা (১২১), হিসাববিজ্ঞান (২৫৩) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভেন্যুর ৭ নম্বর কক্ষে তিন বিষয়ের ৬২ জন পরীক্ষাথী অংশগ্রহণ করে। তাদের পরীক্ষা গ্রহণে দায়িত্বরত শিক্ষক ছিলেন তিনজন।
বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিষয়ের প্রভাষক মো: জাহিদুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার শুরু থেকে শিক্ষাথীরা নানা ধরনের অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের চেষ্টা চালায়। তাদের অনৈতিক কাজে বাধা দেয়া হয়। পরীক্ষা শেষে খাতা জমা দেয়ার পর সকল শিক্ষাথীরা জড়ো হয়ে দু‘শিক্ষকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে থাকে। তারা নিরাপদ আশ্রয় নিতে অধ্যক্ষের কক্ষে যান। তখনো কেন্দ্রে কতৃপক্ষ নিরব ভূমিকা পালন করে। পরে অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ প্রশাসনকে খবর দেয়অ হলে পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে।
বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের অধ্যক্ষ রোজিনা পারভীন জানান, আমাদের কলেজের শিক্ষককে খারিজ্জমা কলেজ কতৃপক্ষের সহায়তায় এক ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে শিক্ষাথীরা। এ ব্যাপারে সন্ধ্যা ৬টায় ইউএনও মহোদয় কেন্দ্রের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসবেন।
খারিজ্জমা কলেজ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কমকতা ও অধ্যক্ষ আফরোজা আক্তার জানান, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
গলাচিপা উপজেলা অতিরিক্ত নিবাহী অফিসার মো: মহিউদ্দিন আল হেলাল জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
বরিশাল শিক্ষা বোডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুন কুমার গাইন জানান, অভিযোগ পেলেই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পটুয়াখালীর গলাচিপায় এইচএসসি পরীক্ষায় খারিজ্জমা কেন্দ্রে ছাত্র-ছাত্রীদর অনৈতিক কাজে বাধা দেয়ায় পরীক্ষা শেষে ঘন্টাখানেক দু‘জন শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাখে পরীর্ক্ষাথীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে।
অবরুদ্ধ শিক্ষকরা হলেন বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিষয়ের প্রভাষক মো: জাহিদুল ইসলাম এবং কৃষিশিক্ষা বিভাগের প্রভাষক ফয়সাল রুবায়েত।
জানা গেছে, গলাচিপা উপজেলার খারিজ্জমা কলেজ কেন্দ্রে খারিজ্জমা ইসাহাক মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভেন্যুতে তিনটি বিষয়ে পদাথবিজ্ঞান (১৭৪), যুক্তিবিদ্যা (১২১), হিসাববিজ্ঞান (২৫৩) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভেন্যুর ৭ নম্বর কক্ষে তিন বিষয়ের ৬২ জন পরীক্ষাথী অংশগ্রহণ করে। তাদের পরীক্ষা গ্রহণে দায়িত্বরত শিক্ষক ছিলেন তিনজন।
বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিষয়ের প্রভাষক মো: জাহিদুল ইসলাম জানান, পরীক্ষার শুরু থেকে শিক্ষাথীরা নানা ধরনের অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের চেষ্টা চালায়। তাদের অনৈতিক কাজে বাধা দেয়া হয়। পরীক্ষা শেষে খাতা জমা দেয়ার পর সকল শিক্ষাথীরা জড়ো হয়ে দু‘শিক্ষকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে থাকে। তারা নিরাপদ আশ্রয় নিতে অধ্যক্ষের কক্ষে যান। তখনো কেন্দ্রে কতৃপক্ষ নিরব ভূমিকা পালন করে। পরে অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ প্রশাসনকে খবর দেয়অ হলে পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে।
বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কলেজের অধ্যক্ষ রোজিনা পারভীন জানান, আমাদের কলেজের শিক্ষককে খারিজ্জমা কলেজ কতৃপক্ষের সহায়তায় এক ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে শিক্ষাথীরা। এ ব্যাপারে সন্ধ্যা ৬টায় ইউএনও মহোদয় কেন্দ্রের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসবেন।
খারিজ্জমা কলেজ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কমকতা ও অধ্যক্ষ আফরোজা আক্তার জানান, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
গলাচিপা উপজেলা অতিরিক্ত নিবাহী অফিসার মো: মহিউদ্দিন আল হেলাল জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
বরিশাল শিক্ষা বোডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুন কুমার গাইন জানান, অভিযোগ পেলেই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কমেন্ট করুন